বুধবার, ১৬ মে, ২০১২

খালদো জয়িার কণ্ঠে এখনও এত প্রলাপোক্তি কনে?




আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী


মানুষ কখন প্রলাপ করতে শুরু করে সাধারণত র্বাধক্য, মতভ্রিম, গভীর শোক ও হতাশা থকেওে মানুষ অনকে সময় প্রলাপ বক।ে মনোচকিৎিসকরো বলনে, গভীর হতাশা ও শোক যুক্ত হলে মানুষ যকেোন বয়স,ে যে কোন অবস্থায় প্রলাপ বকা শুরু করতে পার।ে বএিনপি নত্রেী খালদো জয়িার সাম্প্রতকি কথার্বাতা শুনে মনে হয় তাঁর অধকিাংশই প্রলাপোক্তি ছাড়া আর কছিু নয়। কন্তিু তনিি কনে প্রলাপ করনে? এখনও এত তাঁর তমেন বয়স হয়ন।ি র্বাধক্যরে জরা তাঁকে তমেন র্স্পশ করনে।ি তনিি এখনও ‘সাজুগুজু বগেম।’ এই অবস্থায় তাঁর মুখে এখন অনবরত প্রলাপোক্তি কনে?
অবশ্য বচোল ও বাচাল কথা তনিি আগওে বলছেনে। যমেন ‘পাগল ও শশিু ছাড়া কউে নরিপক্ষে হয় না।’ কংিবা ‘আওয়ামী লীগ নর্বিাচনে জয়ী হলে মসজদিে উলুধ্বনি শোনা যাব’ে ইত্যাদ।ি তনিি ‘স্বশক্ষিতি।’ ফলে তার শক্ষিতি পরার্মশদাতাদরে শখোনো বুলি আওড়াতে গয়িে তনিি যে রাজনতৈকি অপরপিক্বতার পরচিয় দয়িছেনে, তাকে অনকেে প্রলাপরে র্পযায়ে টানতে চানন।ি হালে এই মহলিা যসেব কথা বলতে শুরু করছেনে, তা যে একবোরইে প্রলাপোক্ত,ি তা বুঝতে একজন বালকরেও কষ্ট হয় না।
খালদো জয়িা তো বাংলাদশেে ক্ষমতা দখলকারী সনোপতরি স্ত্রী হওয়ার সুবাদে হঠাৎ গজয়িে ওঠা রাজনতৈকি নত্রেী। কন্তিু বশ্বিরে যারা সরো এবং প্রকৃত রাজনীতবিদি, তারাও অতবিৃদ্ধ বয়সে প্রলাপ বকছেনে। যমেন ব্রটিনেরে র্চাচলি এবং আমরেকিার রগিান। র্চাচলি শষে বয়সে শষেবাররে মতো ব্রটিনেরে প্রধানমন্ত্রী পদে বসে এমন একটি দায়ত্বিহীন কথা বলছেলিনে, যাকে প্রলাপোক্তি আখ্যা দয়িে টোরি র্পাটি তাঁকে প্রধানমন্ত্রীর পদ থকেে সরয়িে এন্থনি হডনেকে সইে পদে বসাতে বাধ্য হয়ছেলি। রগিান-উপাখ্যান আরও লজ্জাকর। ‘ইরা-গটে’ কলেঙ্কোররি পর থকেে র্বাধক্যজনতি রোগ যুক্ত হয়ে তনিি প্রলাপ বকতে শুরু করনে। লখোটি র্দীঘ হয়ে যাবে এই ভয়ে সে কাহনিী এখানে টানছি না।
বাংলাদশেে খালদো জয়িার বয়স এখনও তমেন হয়ন।ি তনিি কোন জটলি রোগওে আক্রান্ত নন। দলে তাঁর নতেৃত্বকে এই মুর্হূতে চ্যালঞ্জে জানানোরও কোন হম্মিতওয়ালা পুরুষ নইে। ব্যারস্টিার মওদুদ থকেে শুরু করে চোখা ময়িা পুত্র মর্জিা ফখরুল সকলে অষ্টপ্রহর তাঁর সামনে আভূমি নত হয়ে থাকনে। তাহলে ইদানীং তার এই প্রলাপ বকা শুরু করা কনে? সম্প্রতি আমি যখন ঢাকায় কয়কেদনিরে জন্য অবস্থান করছলিাম, তখন বএিনপরি এক নতো আমাকে বলছেনে, ‘খালদো জয়িা এখন বাইরে যতোই র্তজন-র্গজন করুন, ভতেরে ভতেরে তনিি একবোরইে ভঙেে পড়া একজন হতাশ মানুষ। ক্যান্টনমন্টেরে এত প্রয়ি বাড়টিি তাঁর হাতছাড়া হয়ে যাব,ে এটা কোনদনি তনিি ভাবনেন।ি তার পর তাঁর ‘নয়নরে মণ’ি তারকে, কোকো ও নাতনিাতনদিরে র্দীঘ অর্দশন ও বদিশেে অনর্দিষ্টিকালরে স্বচ্ছো নর্বিাসন তাকে অধীর ও পাগল করে তুলছে।ে র্বতমান আওয়ামী লীগ সরকাররে দ্রুত জনপ্রয়িতা হ্রাস পাওয়া সত্ত্বওে আগামী সাধারণ নর্বিাচনে জতিে তনিি আবার ক্ষমতায় যাবনে, মুখে যা-ই বলুন, মনে মনে সইে আশা তনিি পোষণ করছনে না। তনিি হতাশার গভীরে ডুবে আছনে।
হতে পারে তনিি হতাশা সাগরে নমিজ্জতি। তাই তাঁর কণ্ঠরে আগরে বচোল কথাগুলো এখন প্রলাপে পরণিত হয়ছে।ে প্রশ্ন হলো, র্মাকনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হলিারি ক্লনিটনরে সাম্প্রতকি ঢাকা সফররে সময় তাঁর সঙ্গে র্দীঘক্ষণরে বঠৈক এবং ভারতরে র্অথমন্ত্রী প্রণব মুর্খাজরি তাঁকে আশ্বাস দয়িে বলা বাংলাদশেরে কোন দলরে বন্ধু ভারত নয়,’ র্অথাৎ তারা বএিনপরি বন্ধু, এসবও কি খালদো জয়িার মনরে পুঞ্জীভূত হতাশা দূর করতে টনকিরে কাজ করনে?ি নাকি তার শক্তি ও সর্মথনরে আসল উৎস ক্যান্টনমন্টেে তাঁর অবস্থান র্দুবল হওয়ায় এবং পাকস্তিানরে সামরকি গোয়ন্দো সংস্থা আইএসআই ক্রমশ র্দুবল হতে থাকায় হলিার-িপ্রণবরে সঞ্জীবনী সুধাও তাঁর হতাশা দূর করতে টনকিরে কাজ করছে না? ইলয়িাস আলীর অপহরণরে মতো ঘটনা থকেওে তনিি কি অশনি সঙ্কতে পয়েছেনে, তনিইি তা জাননে।
সম্প্রতি ঢাকার অদূরে গাজীপুরে বগেম খালদো জয়িা তাঁর বক্তৃতায় যে কথা বলছেনে, তাঁকে প্রলাপোক্তি বললে কম করে বলা হয়। তনিি বলছেনে, ‘আগামী ৪২ বছরওে আওয়ামী লীগ আর ক্ষমতায় আসবে না। তাদরে পথে পথে ঘুরতে হব।ে’ এ ধরনরে কথা তনিি আগওে বলছেনে, তবে বছর উল্লখে করে এত স্পসেফিকিলি বলনেন।ি তা এত প্রলাপোক্তরি মতো শোনায়ন।ি ক্ষমতায় বসে বহুবার তনিি বলছেনে, ‘আওয়ামী লীগ আর ক্ষমতায় আসবে না।’ এটা ছলি একটা বাতকে বাত্। কউে তমেন গুরুত্বরে সঙ্গে নয়েন।ি কথাটা গুরুত্বও পায়ন।ি কারণ, তারপর আওয়ামী লীগ বরিাট সংখ্যাগরষ্ঠিতা নয়িে নর্বিাচনে জতিছেে এবং ক্ষমতায় এসছে।ে তাছাড়া আওয়ামী লীগ আর ক্ষমতায় আসবে না, তনিি তার রাজনতৈকি অপরপিক্বতা থকেে একথা বললওে জনগণ তা বশ্বিাস করনে।ি কারণ, বহুদলীয় গণতন্ত্ররে প্রক্রয়িাই হলো, জনগণরে ইচ্ছানুযায়ী ক্ষমতার হাত বদল। আর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আছ,ে কাল থাকবে না। বএিনপি আসব।ে আবার জনগণরে ইচ্ছানুযায়ী বএিনপি চলে যাব,ে আওয়ামী লীগ আসব।ে বহুদলীয় গণতন্ত্ররে চাকা এভাবইে চলতে থাক।ে খালদো জয়িা না চাইলওে সটো এভাবইে ঘুরতে থাকবে এবং ঘুরছ।ে
কন্তিু এখন খালদো জয়িা একবোরে সন তারখি দয়িে যে কথাটা বলছনে, এটা প্রলাপোক্তি হলওে এর ভতের দয়িে তাঁর মনরে ইচ্ছাটা প্রকাশ পাচ্ছ।ে 
৪২ বছর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আর আসতে পারবে না। র্অথাৎ আসতে দয়ো হবে না। তাহলে ক্ষমতায় থাকবে ক?ে বএিনপি এবং খালদো জয়িা? তাহলে তো বাংলাদশেে একদলীয় শাসন চালু হব।ে খালদো জয়িা কি সটোই চান? তাহলে আর বাকশালপন্থীদরে উঠত-েবসতে গালি দয়ো কনে? গণতন্ত্ররে জন্য এত মায়াকান্না কনে? মুখ ফুটে তনিি সে কথাটা বললইে পারনে! তাহলে দখো যতে তাঁর এই প্রলাপোক্তরি প্রতক্রিয়িা দশেরে মানুষরে মধ্যে কী ঘট?ে 
গাজীপুরে দয়ো খালদো জয়িার বক্তব্য শুনে আমার মনে প্রশ্ন জগেছে,ে চরিকালরে জন্য আওয়ামী লীগরে ক্ষমতায় আসা বন্ধ না করে তনিি ৪২ বছর সময়সীমা নর্ধিারণ করে কনে দলিনে? নাকি এটা গাণতিকি (গধঃযসধঃরপধষ) হসিাবরে ভুল। শুনছে,ি ‘স্বশক্ষিতি’ বগেম জয়িা স্কুলে গণতি পরীক্ষায় পাস করতনে না। ফলে গাণতিকি হসিাবে তাঁর ভুল হতে পার।ে নজিরে র্বতমান বয়স হসিাব করলে তনিি দখেতনে, তাঁর র্বতমান বয়স ষাট হলে ৪২ বছর পর তাঁর বয়স দাঁড়াবে একশ’ দুই। এদ্দনি তনিি ডক্টিটেরি শাসন চালাবার জন্য বঁেচে কি থাকবনে? মসিররে মোবারক এবং লবিয়িার গাদ্দাফরি ডক্টিটেরি শাসনও ৪০ বছর অতক্রিম করতে পারনে।ি ক্ষমতার উত্তরাধকিারী হসিাবে তারা যে সন্তানদরে মনোনীত করছেলিনে, তাদরে কউে আজ মৃত, কউে পলাতক।
খালদো জয়িা কি আশা করনে, আগামী নর্বিাচনে জতিে তনিি ৪২ বছররে জন্য ক্ষমতাসীন হবনে এবং এই ফাঁকে তারকে রহমানকে এক্সকিউিটভি ক্ষমতার বলে র্দুনীতি সন্ত্রাসরে সকল মামলা মোকদ্দমা ও দ- থকেে মুক্ত করে দশেে এনে বাতস্তিার পুত্ররে মতো ক্ষমতায় বসাবনে এবং নজিে তাঁর মাথার ওপর ছাতার মতো থাকবনে? ধন্য আশো কুহকনিী! এই ৪২ বছর সময়ে র্বতমানে যৌবনরে শষে প্রান্তে উন্নীত তারকেরে বয়স দাঁড়াবে কতো? তারকেরে অবস্থা এখনই ব্রটিনেরে যুবরাজ প্রন্সি র্চালসরে মতো। রানীর র্দীঘ জীবন লাভরে ফলে র্চালসরে নয়, তাঁর পুত্র উইলয়িামরে সংিহাসনে বসার সম্ভাবনা বাড়ছ।ে 
বাংলাদশেে খালদো জয়িা ‘সোনার পুত্র’ তারকেকে সংিহাসন ছড়েে দতিে চাইল,ে তাতে বসা কি তাঁর জন্য নষ্কিণ্টক হব?ে সামনে নর্বিাচন আছে না! তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রশ্নে বএিনপি যদি নর্বিাচনে না যায়, তাহলে ৪২ বছররে ময়োদটি শুরু হবে কব?ে আর নর্বিাচনে যোগ দয়িে জয়ী হয়ে যদি ক্ষমতাতওে যায়, তাহলওে তারকেকে সংিহাসনে বসানো কি সহজ হব?ে আগরে সইে বএিনপি এখন নইে। ইলয়িাস-অপহরণ কী সঙ্কতে দচ্ছি?ে অবশ্যই তারকেকে সংিহাসনে বসানো সহজ হবে না। তারকেরে দুই শক্তশিালী বাহু (লন্ডনরে কমরুদ্দীন মৃত, ইলয়িাস আলী অপহৃত) এখন অনুপস্থতি। তারকে এখন দশেে ফরিতে চাইলে কোথায় যাবনে আগ,ে কারাগার,ে না ক্ষমতার সঁিড়তি?ে দলীয় ঐক্য তখন কি আর র্বতমানরে বাইররে ঠাঁট বজায় রাখতে পারব?ে মুসলমি লীগরে কাউন্সলি ও কনভনেশন এই দুই ভাগরে তো দু’ভাগ হয়ে যতেে পার।ে এমন কি আগামী নর্বিাচনরে আগইে।
তারকেরে জন্য তো বড় সমস্যা ক্যান্টনমন্টে। দশেে থাকাকালে ক্যান্টনমন্টেে বাস করে তারকে যভোবে সনো অফসিারদরে মাথায় ছড়ি ঘুরয়িছে,ে তাদরে নয়িোগ বদলি নয়িে যথচ্ছোর করছে,ে তাতে সনো অফসিারদরে বৃহত্তর অংশে তাঁর গ্রহণযোগ্যতা আর আছে ক?ি তাকে তো আওয়ামী লীগ সরকার দশেছাড়া করনে।ি করছেে সনো সর্মথতি এক এগারোর সরকার। আওয়ামী লীগ বাধা না দলিওে তারকে রহমান এখন দশেে ফরিতে পারবনে ক?ি সে সাহস তার কোথায়? আর এখনই দশেে না ফরিলে মায়রে স্নহে সম্বল করে কি রাজনীততিে টকিে থাকা যাব?ে এখনই শোনা যাচ্ছ,ে তারকেরে ওপর আশা হারয়িে জামায়াত ও আইএসআই নতুন নতো খুঁজছ।ে ইলয়িাস আলীর অপহরণরে সঙ্গে এই খােঁজাখুঁজরি কোন সর্ম্পক আছে কি না, সে প্রশ্নও কোন কোন মহলে দখো দয়িছে।ে
আর বাংলাদশেে আরও ৪২ বছর ডক্টিটেরি শাসন চালানোর জন্য বএিনপি টকিে থাকবে এটা যারা আশা কর,ে তারা আহাম্মকরে বহেস্তেে বাস করছ।ে পাকস্তিান র্অজন করছেে যে মুসলমি লীগ, সে দলটি পাকস্তিান প্রতষ্ঠিার পর ১০ বছর অস্তত্বি টকিয়িে রাখতে পারনে।ি আর বাংলাদশেে পারবে সইে দলরে ঔরসে জন্ম নয়ো বএিনপ?ি শুধু টকিে থাকার জন্যই কোন রাজনতৈকি দলরে ভারতরে কংগ্রসেরে মতো যে জনসম্পৃক্ততা ও গণভত্তিি থাকা দরকার, তা বএিনপরি কোথায়? সনো ছাউনতিে এক ক্ষমতালোলুপ সনোপতরি র্স্বাথে যে দলরে জন্ম, সনো ছাউনরি সর্মথন যত কমছ,ে ততই তার আয়ু কমে আসছ।ে কোন নীতি ও আর্দশ ছাড়া এলটি শ্রণেীর কছিু সুযোগসন্ধানী রাজনীতকি এবং সাবকে কছিুসংখ্যক সভিলি ও মলিটিারি অফসিার নয়িে গঠতি দল টকিে থাকতে পারে না। বএিনপি যে এখনও টকিে আছে তার কারণ, জাতীয় ও আর্ন্তজাতকি ঘোলাটে পরস্থিতিতিে টকিে থাকার সুযোগ গ্রহণ এবং ষড়যন্ত্র, ক্যু রাজনতৈকি হত্যা প্রভৃতরি দ্বারা এবং পরর্বতীকালে গণতন্ত্ররে ছদ্মবশেে ক্ষমতায় বসার সুযোগ পাওয়া। র্মাকনি র্দুবুদ্ধতিে বশ্বিময় যে সন্ত্রাসী মৌলবাদরে অভ্যুত্থান ঘটছে,ে তারও সুযোগ নয়িছেে বএিনপ।ি
কন্তিু বশ্বি পরস্থিতিি এখন দ্রুত বদলাচ্ছ।ে উপমহাদশেরে আইএসআইয়রে শক্তি দ্রুত হ্রাস পাচ্ছ।ে বাংলাদশেে মৌলবাদী সন্ত্রাস এবং জামায়াত কোণঠাসা। বএিনপরি আঁচলে জামায়াত এখন আশ্রতি। তাতে জামায়াত বাঁচবে না এবং বএিনপওি আওয়ামী লীগ সরকাররে অদক্ষতা ও ভুলভ্রান্তরি দরুন সাময়কি নর্বিাচনী সাফল্য র্অজন করতে থাকলওে র্দীঘ ময়োদে তার অস্তত্বি বপিন্ন হব।ে সামরকি ক্যু ঘটানোর পরবিশে ও পরস্থিতিি এখন নইে। সভিলি এলটি ক্লাসরে সুযোগসন্ধানী অংশ এবং বদিশেী পৃষ্ঠপোষতি বসেরকারী উন্নয়ন সংস্থার একাংশকে নয়িে (যমেন ড. ইউনূস এবং ব্র্যাকরে স্যার আবদে) গণতান্ত্রকি রাজনতৈকি ব্যবস্থায় বকিল্প অগণতান্ত্রকি রাষ্ট্র ব্যবস্থা গড়ে তোলার চক্রান্ত চলছ।ে তাতে আওয়ামী লীগরে ক্ষতি হতে পার,ে বএিনপরি লাভ হবে না। ৪২ বছর যাবত আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় যাওয়া ঠকেয়িে রাখা যাব,ে এটা বএিনপরি দবিাস্বপ্ন ছাড়া আর কছিু নয়। 
প্রলাপোক্তি দ্বারা মনরে হতাশা গভীর হতাশা দূর করার চষ্টো করা চল,ে কন্তিু মনরে গোপন অথবা প্রকাশ্য কোন আশাই র্পূণ করা যায় না। গাজীপুরে দয়ো খালদো জয়িার বক্তব্যও তাই প্রলাপোক্তি ছাড়া আর কছিু নয়। এই প্রলাপোক্তরি মধ্যে স্বরৈাচারী গোপন ইচ্ছার প্রকাশটাই প্রবল, গণতন্ত্ররে সঠকি পথে অবস্থানরে ইচ্ছাটা নয়। আসলইে বগেম জয়িা গণতান্ত্রকি চরত্রিরে কোন নতো কী?

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন